25th August 2025 Current Affairs in Bengali | আজকের কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স প্রশ্নোত্তর

0
25th August 2025 Current Affairs in Bengali with Questions and Answers

25th August 2025 Current Affairs

১. মার্কিন শুল্ক চাপ

বিস্তারিতঃ- ২৫ আগস্ট, ২০২৫—ভারতের রপ্তানি খাতের জন্য এক অস্বস্তিকর খবর। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ঘোষণা করেছে যে ২৭ আগস্ট থেকে ভারতের পণ্যের ওপর অতিরিক্ত ২৫% শুল্ক বসানো হবে, যার ফলে মোট শুল্ক দাঁড়াবে প্রায় ৫০%। এই সিদ্ধান্তের ফলে প্রায় $৪৮ বিলিয়ন মূল্যের রপ্তানি ঝুঁকির মুখে পড়বে।

কোন কোন খাত সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে:

রত্ন ও গহনা ($১০ বিলিয়ন)

বস্ত্র ও হস্তশিল্প ($২.৮ বিলিয়ন)

খাদ্যপণ্য (বাসমতি, চা, মশলা - $৬ বিলিয়ন)

ইঞ্জিনিয়ারিং পণ্য ও যন্ত্রাংশ ($৬.৭ বিলিয়ন)

চামড়া, জুতো, কেমিক্যালস, সামুদ্রিক খাদ্য


 ভারতের প্রতিক্রিয়া: প্রধানমন্ত্রী মোদী বলেছেন, “যত চাপই আসুক, আমরা আমাদের অর্থনৈতিক সার্বভৌমত্ব রক্ষা করব”। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ক্ষতিগ্রস্ত খাতগুলোর জন্য বিশেষ সহায়তা প্যাকেজ বিবেচনা করা হচ্ছে।

এই শুল্ক চাপ শুধু অর্থনৈতিক নয় - ভূরাজনৈতিক টানাপোড়েনের প্রতিফলন, যেখানে রাশিয়ার সঙ্গে ভারতের সম্পর্ককে কেন্দ্র করে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। 


২. রুপির পতন

বিস্তারিতঃ- ২৫ আগস্ট, ২০২৫ - ভারতীয় রুপি টানা চতুর্থ দিনে দুর্বল হয়ে ৮৭.৫৮-এ বন্ধ হয়েছে, যা এ বছরের অন্যতম সর্বনিম্ন বিনিময় হার। এই পতনের পেছনে রয়েছে একাধিক কারণ, যার মধ্যে সবচেয়ে বড় হলো মার্কিন শুল্ক চাপ এবং আমদানিকারকদের ডলারের চাহিদা2।

মূল কারণসমূহ:
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অতিরিক্ত ২৫% শুল্ক ঘোষণার ফলে রপ্তানি খাতের অনিশ্চয়তা বেড়েছে, যা বিনিয়োগকারীদের মনোভাবকে নেতিবাচক করেছে।
আমদানিকারকরা (বিশেষ করে তেল ও প্রযুক্তি খাতে) ডলার কিনতে শুরু করেছে, যার ফলে রুপির ওপর চাপ বেড়েছে।
বিদেশি বিনিয়োগকারীরা শেয়ারবাজার থেকে অর্থ তুলে নিচ্ছে, যার ফলে ডলার প্রবাহ বেড়েছে এবং রুপি দুর্বল হয়েছে।
ফেডারেল রিজার্ভের সম্ভাব্য সুদহার পরিবর্তন এবং করুড অয়েলের দাম বৃদ্ধি রুপির ওপর বাড়তি চাপ সৃষ্টি করেছে।

বাজার প্রতিক্রিয়া:
RBI কিছু হস্তক্ষেপ করেছে, যেমন ডলার-রুপি সুয়াপ, কিন্তু তা সাময়িক স্বস্তি দিয়েছে মাত্র।
ভারতীয় ১০ বছরের বন্ডের সুদহারও বেড়েছে, যা অর্থনীতির ওপর চাপ বাড়াচ্ছে। 


৩. শেয়ারবাজারে ইতিবাচক ইঙ্গিত

বিস্তারিতঃ-  ফেডারেল রিজার্ভের চেয়ারম্যান জেরোম পাওয়েলের সাম্প্রতিক বক্তব্যে ইঙ্গিত মিলেছে, সেপ্টেম্বরেই সুদের হার কমতে পারে। এই সম্ভাবনা বাজারে ঝুঁকি নেওয়ার মানসিকতা বাড়িয়েছে। ফলে:

এশীয় বাজারগুলো ইতিমধ্যেই ১% পর্যন্ত ঊর্ধ্বমুখী হয়েছে। 

গিফট নিফটি ২৪,৯৪৮-এ পৌঁছেছে, যা ভারতের সূচকের জন্য ইতিবাচক ইঙ্গিত। 

সেন্সেক্স ও নিফটি-তে শক্তিশালী শুরু আশা করা যাচ্ছে, বিশেষ করে IT ও ব্যাংকিং খাতে। 


কেন এই ঊর্ধ্বগতি:

i) সুদের হার কমলে ঋণ নেওয়া সহজ হয়, ফলে ব্যবসা-বিনিয়োগ বাড়ে

ii) বিদেশি বিনিয়োগকারীরা আবার বাজারে ফিরতে পারেন

iii) ডলার সূচক কমেছে, যা রুপির জন্য স্বস্তির বার্তা  



৪. RBI-এর হস্তক্ষেপ

বিস্তারিতঃ-  রুপির টানা দুর্বলতার প্রেক্ষিতে রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়া (RBI) সরাসরি বাজারে হস্তক্ষেপ করছে বলে একাধিক সূত্রে জানা যাচ্ছে। মূল লক্ষ্য—মুদ্রার স্থিতিশীলতা বজায় রাখা এবং বাজারে অতিরিক্ত অস্থিরতা কমানো।

কি ধরনের হস্তক্ষেপ করছে RBI:
ডলার বিক্রি করে রুপি কেনা—যার ফলে বাজারে ডলারের সরবরাহ বাড়ে এবং রুপির ওপর চাপ কমে।
Buy-Sell Swap Auction—RBI $১০ বিলিয়নের একটি বড়সড় USD-INR swap auction চালু করেছে, যাতে ব্যাংকিং ব্যবস্থায় তরলতা বজায় থাকে এবং রুপি স্থিতিশীল থাকে।
ফরেক্স রিজার্ভ ব্যবহার—২০২৫ সালে RBI ইতিমধ্যেই $৭৭ বিলিয়ন খরচ করেছে রুপিকে স্থিতিশীল রাখতে।

এই পদক্ষেপের প্রভাব:
রুপি কিছুটা স্থিতিশীল হয়েছে, যদিও এখনও ৮৭.৮০–৮৯.০০ রেঞ্জে ঘোরাফেরা করছে4।
আমদানিকারক ও কর্পোরেটদের মধ্যে কিছুটা স্বস্তি ফিরেছে, বিশেষ করে যাদের বিদেশি মুদ্রায় ঋণ রয়েছে।
তবে কিছু বিশ্লেষক মনে করছেন, RBI হয়তো ইচ্ছাকৃতভাবে রুপিকে কিছুটা দুর্বল হতে দিচ্ছে রপ্তানিকারকদের প্রতিযোগিতা বাড়াতে। 



৫. RBI গভর্নরের মন্তব্য

বিস্তারিতঃ-  রিজার্ভ ব্যাংকের গভর্নর সঞ্জয় মালহোত্রা সম্প্রতি এক ব্যাংকিং সম্মেলনে স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন—RBI শুধু মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে নয়, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির দিকেও সমান গুরুত্ব দিচ্ছে। তাঁর ভাষায়, “মূল্য স্থিতিশীলতা আমাদের মৌলিক লক্ষ্য, কিন্তু আমরা প্রবৃদ্ধির দিকেও নজর হারাইনি”।

মূল বার্তা:
মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ ভারতের অর্থনৈতিক ভিত্তিকে শক্তিশালী করেছে
সুদের হার কমানোর সিদ্ধান্ত (ফেব্রুয়ারি থেকে ১০০ বেসিস পয়েন্ট কমানো হয়েছে) প্রবৃদ্ধিকে সহায়তা করেছে
আগস্টে রেপো রেট অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে, যাতে আগের সিদ্ধান্তগুলোর প্রভাব মূল্যায়ন করা যায়

 এই মন্তব্য বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ কারণ মার্কিন শুল্ক চাপের ফলে ভারতের রপ্তানি ও প্রবৃদ্ধি হুমকির মুখে। গভর্নরের বক্তব্যে স্পষ্ট—RBI শুধু সংকোচনের পথে হাঁটছে না, বরং বাজারে আস্থা ফিরিয়ে আনতে এবং ব্যবসা-বিনিয়োগে গতি আনতে প্রস্তুত। 



৬. বর্ষণ ও বন্যা পরিস্থিতি

বিস্তারিতঃ-  ভারত ও পাকিস্তানের সীমান্তবর্তী অঞ্চলে টানা বর্ষণে নদীগুলোর জলস্তর বিপজ্জনকভাবে বেড়ে গেছে। বিশেষ করে তাওয়ি, চেনাব, রবি ও শতদ্রু নদী প্রবল স্রোতে বইছে, যার ফলে বন্যার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে দুই দেশেই।

ভারতের পদক্ষেপ: ইন্দাস জলচুক্তি বর্তমানে স্থগিত থাকায়, ভারত সরাসরি ইসলামাবাদে হাই কমিশনের মাধ্যমে পাকিস্তানকে সতর্ক করেছে।

এই সতর্কতা এসেছে মানবিক grounds-এ, যা দুই দেশের মধ্যে বিরল কূটনৈতিক যোগাযোগের উদাহরণ।জম্মু ও কাশ্মীরে ২৪ ঘণ্টায় ১৯০.৪ মিমি বৃষ্টিপাত হয়েছে, যা শতাব্দীর মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ।

পাকিস্তানের প্রতিক্রিয়া: সতর্কবার্তার পর পাঞ্জাবে ২৪,০০০ মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।

সিন্ধ প্রদেশে “সুপার ফ্লাড”-এর আশঙ্কা তৈরি হয়েছে, বিশেষ করে গুডু ও সুক্কুর ব্যারাজে জলপ্রবাহ ৯ লাখ কিউসেক ছাড়াতে পারে।

পরিবেশগত প্রভাব: পাকিস্তানে জুন থেকে এখন পর্যন্ত ৮০০ জনের বেশি প্রাণহানি, ১.২ মিলিয়নের বেশি মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত।

ভারতের উত্তরাখণ্ড, হিমাচল ও জম্মু-কাশ্মীরে ভূমিধস ও ফ্ল্যাশ ফ্লাড-এর ঘটনা ঘটেছে। 



৭. কয়লার আমদানিতে পরিবর্তন

বিস্তারিতঃ-  এশিয়ার জ্বালানি বাজারে তাপ-কয়লার (thermal coal) আমদানিতে এক নতুন ট্রেন্ড স্পষ্ট হয়ে উঠছে—চীন বাড়াচ্ছে, আর ভারত কমাচ্ছে।

চীনের দিক থেকে: ২০২৫ সালে চীন প্রায় ৩৮০ মিলিয়ন টন তাপ-কয়লা আমদানি করতে পারে, যা ২০২৪-এর তুলনায় সামান্য কম হলেও এখনও বিশাল পরিমাণ।

অস্ট্রেলিয়া ও ইন্দোনেশিয়া থেকে আমদানি বেড়েছে, বিশেষ করে শিল্প খাতের চাহিদা মেটাতে।

যদিও চীনের ঘরোয়া উৎপাদন ও হাইড্রো-পাওয়ার বাড়ছে, তবু স্টকপাইল রিফিল ও দাম কমার সুযোগে আমদানি বাড়ানো হচ্ছে।

ভারতের দিক থেকে: ভারতের ঘরোয়া কয়লা উৎপাদন ২০২৫-এ চাহিদার চেয়ে বেশি হওয়ায় আমদানির প্রয়োজন কমেছে।

মে মাসে ভারতের কয়লা উৎপাদন ছিল ৮৬.২৪ মিলিয়ন টন, যা গত বছরের তুলনায় বেশি।

ফলে আমদানির পরিমাণ ৪.৭% কমেছে, বিশেষ করে ইন্দোনেশিয়া ও রাশিয়া থেকে আগত কয়লায় ভাটা পড়েছে।

বাজারে এর প্রভাব: তাপ-কয়লার দাম এশিয়ায় চার বছরের মধ্যে সর্বনিম্নে পৌঁছেছে—ইন্দোনেশিয়ার ৪,২০০ kcal/kg কয়লা $৪৬.২০/টন পর্যন্ত নেমেছে।

এই পরিবর্তন দীর্ঘমেয়াদে চুক্তির অনিশ্চয়তা ও মূল্য অস্থিরতা বাড়াতে পারে। 



৮. ডাকসেবা বন্ধ

বিস্তারিতঃ-  ভারত ২৫ আগস্ট থেকে যুক্তরাষ্ট্রগামী আন্তর্জাতিক ডাকসেবা সাময়িকভাবে স্থগিত করেছে। এই সিদ্ধান্ত এসেছে মার্কিন শুল্ক নীতির হঠাৎ পরিবর্তনের পর, যা আন্তর্জাতিক ই-কমার্স ও ছোট মূল্যমানের রপ্তানিকে বড় ধাক্কা দিয়েছে।

কি ঘটেছে: মার্কিন প্রশাসন Executive Order No. 14324 জারি করে $800 পর্যন্ত duty-free de minimis exemption বাতিল করেছে।

ফলে ২৯ আগস্ট থেকে যুক্তরাষ্ট্রে পাঠানো সব ধরনের পার্সেল—মূল্য যাই হোক—শুল্কের আওতায় পড়বে। 

India Post জানিয়েছে, তারা শুধুমাত্র চিঠি, নথিপত্র ও $100 পর্যন্ত উপহার গ্রহণ করবে, বাকিগুলো স্থগিত থাকবে।

কার্যকারণ:

মার্কিন কাস্টমস এখনও নতুন নিয়ম বাস্তবায়নের জন্য প্রস্তুত নয়, ফলে বিমান সংস্থাগুলো পার্সেল নিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে।

ভারতীয় রপ্তানিকারক ও সাধারণ গ্রাহকদের জন্য এটি বিপর্যয়কর, বিশেষ করে যারা ছোট ব্যবসা বা ব্যক্তিগত উপহার পাঠান।

আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়া:

শুধু ভারত নয়, ইউরোপের কয়েকটি দেশ (ফ্রান্স, অস্ট্রিয়া, স্ক্যান্ডিনেভিয়া) ইতিমধ্যেই US-bound পার্সেল বন্ধ করেছে।

এই পদক্ষেপ বিশ্বজুড়ে ই-কমার্স ও রপ্তানি প্রবাহে ব্যাঘাত ঘটাচ্ছে। 



৯. IPO বন্যা

বিস্তারিতঃ-  ভারতীয় শেয়ারবাজারে আগস্ট মাসে ৪০টির বেশি কোম্পানি IPO এনেছে, যার মধ্যে টাটা ক্যাপিটাল সবচেয়ে বেশি আলোচনায়। এই মাসে মোট IPO সংগ্রহের পরিমাণ ₹২৮,০০০ কোটি ছাড়িয়েছে - যা ২০২৫ সালের অন্যতম ব্যস্ততম সময় হিসেবে চিহ্নিত হচ্ছে।

টাটা ক্যাপিটাল IPO: কেন এত আলোচনায়

মোট সংগ্রহ: ₹১৭,২০০ কোটি ($2 বিলিয়ন), যা ভারতের আর্থিক খাতের সবচেয়ে বড় IPO হতে চলেছে। 

শেয়ার সংখ্যা: ৪৭.৫৮ কোটি—এর মধ্যে ২১ কোটি নতুন ইস্যু, ২৬.৫৮ কোটি অফার ফর সেল (OFS)

মূল বিক্রেতা: Tata Sons (২৩ কোটি শেয়ার) ও IFC (৩.৫৮ কোটি শেয়ার)

লক্ষ্য: RBI-র ‘Upper Layer NBFC’ তালিকায় থাকা প্রতিষ্ঠান হিসেবে ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে তালিকাভুক্ত হওয়া বাধ্যতামূলক

মূল্যায়ন: প্রায় $১১ বিলিয়ন, যা Tata Group-এর আর্থিক পরিষেবা খাতে শক্ত অবস্থানকে তুলে ধরছে


বাজারে প্রভাব ও প্রতিক্রিয়া:

Institutional Roadshow-এর মাধ্যমে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বাড়ানো হয়েছে। 

Unlisted Shares-এর দাম ইতিমধ্যেই ২০% কমেছে, IPO-র আগে আরও সংশোধনের সম্ভাবনা। 

Hero FinCorp, JSW Cement, NSDL-এর মতো অন্যান্য বড় IPO-ও এসেছে, কিন্তু আলোচনায় টাটা ক্যাপিটাল শীর্ষে। 



১০. নাগপুরে পাসিং আউট প্যারেড

বিস্তারিতঃ-  SRPF গ্রুপ-৪, নাগপুরে ২৭৩ জন রিক্রুট সফলভাবে প্রশিক্ষণ শেষ করে ২৫ আগস্ট অংশ নিলেন তাঁদের পাসিং আউট প্যারেডে। এই ব্যাচটি ছিল ৬৮-B, এবং এটি ছিল প্রথমবারের মতো নাগপুরে SRPF প্রশিক্ষণের আয়োজন, কারণ নানভিজ কেন্দ্র ছিল পূর্ণক্ষমতায়।

প্রশিক্ষণের সময়কাল: ২০২৪ সালের ৯ ডিসেম্বর থেকে ২০২৫ সালের ২৫ আগস্ট পর্যন্ত, রিক্রুটরা কঠোর প্রশিক্ষণ নিয়েছেন—শুটিং, আইন, শারীরিক সহনশীলতা ও কুচকাওয়াজ-এর ওপর।

উপস্থিত ছিলেন: Special IGP (Nagpur Range) নিসার তাম্বোলি, DIG CRPF অনিল কুমার, DIG NDRF হরিওম গান্ধী, এবং অন্যান্য উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা। পরিবার ও স্থানীয় জনগণের উপস্থিতিতে অনুষ্ঠানটি হয়ে ওঠে এক উৎসবমুখর ও আবেগঘন মুহূর্ত।

পুরস্কার: ১২ জন রিক্রুট পেয়েছেন বিশেষ পুরস্কার, তাঁদের দক্ষতা ও নেতৃত্বের জন্য। 


এই প্যারেড শুধু একটি আনুষ্ঠানিকতা নয়—নতুন দায়িত্ব, সাহসিকতাদেশের প্রতি অঙ্গীকারের সূচনা। 



বিঃ দ্রঃ- দৈনিক কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স পেতে আমাদের bongoshiksha.in সর্বদা ফলো করুন।  


📚 24 আগস্ট এর Current Affairs দেখতে ক্লিক করুন
📚 অন্যান্য Current Affairs দেখতে ক্লিক করুন

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ