26th August 2025 Current Affairs in Bengali | আজকের গুরুত্বপূর্ণ কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স প্রশ্নোত্তর

0

26th August 2025 Current Affairs in Bengali | আজকের গুরুত্বপূর্ণ কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স প্রশ্নোত্তর

26th August 2025 Current Affairs in Bengali with Questions and Answers

1. গ্লোবাল হেলথ সামিট 2025 উদ্বোধন

২৬ আগস্ট, ২০২৫—দিল্লির ভারত মণ্ডপমে শুরু হলো “Global Health Summit 2025”, যেখানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী উদ্বোধনী ভাষণে বিশ্ব স্বাস্থ্য সহযোগিতার নতুন দিগন্তের কথা তুলে ধরেন। ৫০টিরও বেশি দেশের ৫,০০০ প্রতিনিধি, ৯৫০ বক্তা এবং ৯০টির বেশি আন্তর্জাতিক সংস্থা এই সম্মেলনে অংশ নিচ্ছেন, যার মূল প্রতিপাদ্য—“Scaling Access to Ensure Health Equity” ।

সম্মেলনে আলোচনার কেন্দ্রে রয়েছে মহামারী প্রতিরোধ, স্বাস্থ্য প্রযুক্তির ভবিষ্যৎ, এবং সাশ্রয়ী ওষুধের সহজলভ্যতা। Ayushman Bharat-এর মতো প্রকল্পকে “স্বাস্থ্য মর্যাদা ও সুরক্ষার আন্দোলন” হিসেবে তুলে ধরে মোদী বলেন, “এই উদ্যোগ কোটি কোটি ভারতীয় পরিবারকে বছরে ₹৫ লক্ষ পর্যন্ত স্বাস্থ্য কভারেজ দিয়েছে”।

নারী ও যুব প্রতিনিধিদের সক্রিয় অংশগ্রহণে সম্মেলনটি হয়ে উঠেছে এক আন্তঃপ্রজন্মীয় সংলাপের মঞ্চ। এটি শুধু একটি সম্মেলন নয়—একটি বৈশ্বিক স্বাস্থ্য আন্দোলন, যেখানে ভারত আজ নেতৃত্বের আসনে। 



2. চন্দ্রযান-4 এর ঐতিহাসিক সাফল্য

২০২৫-এর জাতীয় মহাকাশ দিবসে ISRO ঘোষণা করেছে চন্দ্রযান-৪ মিশনের পরিকল্পনা, যা হবে ভারতের প্রথম লুনার স্যাম্পল রিটার্ন মিশন—অর্থাৎ চাঁদ থেকে খনিজ ও মাটির নমুনা সংগ্রহ করে পৃথিবীতে ফিরিয়ে আনার উচ্চপ্রযুক্তি অভিযান। তবে এখনো অবতরণের ঘটনা ঘটেনি—মিশনটি ২০২৭-২০২৮ সালের মধ্যে চালু হওয়ার কথা।

এই মিশনের লক্ষ্য:

i) চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে অবতরণ, যেখানে প্রাচীন বরফ ও খনিজের সম্ভাবনা রয়েছে

ii) ২–৩ কেজি লুনার রেগোলিথ (চাঁদের মাটি ও পাথর) সংগ্রহ

iii) ডকিং, রি-এন্ট্রি ও রিটার্ন ক্যাপসুল প্রযুক্তি প্রদর্শন

iv) বিশ্বজুড়ে বিজ্ঞানীদের সঙ্গে তথ্য ও নমুনা ভাগ করে নেওয়া

চন্দ্রযান-৪-এর সফল বাস্তবায়ন হলে, এটি শুধু ভারতের মহাকাশ গবেষণায় নয়, বিশ্ব মহাকাশ অভিযানে এক যুগান্তকারী পদক্ষেপ হবে। এটি ভবিষ্যতের মানব মিশন ও মঙ্গল অভিযানের জন্য প্রযুক্তিগত ভিত্তি গড়ে তুলবে।



3. পশ্চিমবঙ্গের “সবুজ বাংলা” প্রকল্প

২০২৫ সালে পশ্চিমবঙ্গ সরকার “সবুজ বাংলা” নামে একটি নতুন পরিবেশবান্ধব প্রকল্প চালু করেছে, যার মূল লক্ষ্য—বনভূমি বৃদ্ধি, দূষণ নিয়ন্ত্রণ, এবং গ্রামীণ এলাকায় ব্যাপক বৃক্ষরোপণ। এই প্রকল্পটি মূলত সবুজশ্রী প্রকল্পের সম্প্রসারিত রূপ, যেখানে প্রতিটি নবজাতকের নামে একটি গাছ রোপণের মাধ্যমে পরিবেশ ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের মধ্যে এক মানবিক বন্ধন গড়ে তোলা হয়।

🔍 প্রকল্পের মূল দিকগুলো:

বৃক্ষরোপণ অভিযান: প্রতিটি গ্রামে স্থানীয় স্কুল, পঞ্চায়েত ও স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার সহায়তায় বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি চালানো হবে।

বনভূমি পুনরুদ্ধার: পরিত্যক্ত ও ক্ষতিগ্রস্ত বনাঞ্চল পুনরুদ্ধার করে জীববৈচিত্র্য রক্ষা করা হবে।

দূষণ নিয়ন্ত্রণ: শিল্পাঞ্চলে বায়ু ও জল দূষণ কমাতে প্রযুক্তিনির্ভর নজরদারি ও সচেতনতা কর্মসূচি চালু হবে।

সবুজশ্রী সংযুক্তি: নবজাতকের নামে গাছ রোপণ ও পরিবারকে তার পরিচর্যার দায়িত্ব দিয়ে পরিবেশের সঙ্গে আবেগঘন সম্পর্ক গড়ে তোলা হবে।

মহোৎসব ২০২৫-এ এই প্রকল্পের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা হয়, যেখানে “সবুজ বাংলা” গড়ার অঙ্গীকারে হাজারো মানুষ অংশ নেয়। 



4. সেনায় প্রথম নারী কর্পস কমান্ডার

ভারতীয় সেনাবাহিনীতে নারীর ক্ষমতায়নের ইতিহাসে নতুন অধ্যায় রচিত হলো—প্রথমবারের মতো একজন নারী অফিসার কর্পস কমান্ডার পদে নিয়োগ পেলেন, যা সেনার উচ্চতম নেতৃত্ব পর্যায়ে নারীর উপস্থিতিকে নিশ্চিত করল।

যদিও সরকারিভাবে নাম প্রকাশ করা হয়নি, সাম্প্রতিক প্রতিরক্ষা সম্মেলন ও সংবাদ সূত্রে Colonel Sofia Qureshi-এর নাম উঠে এসেছে, যিনি এর আগে UN Peacekeeping Mission এবং ২০২৫ সালের ভারত–পাকিস্তান সংঘাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। তাঁর নেতৃত্বগুণ, প্রযুক্তিগত দক্ষতা এবং কূটনৈতিক উপস্থিতি তাঁকে এই পদে উপযুক্ত করে তুলেছে।

📌 এই পদক্ষেপের তাৎপর্য:

লিঙ্গ সমতা: সেনার শীর্ষ নেতৃত্বে নারীর অন্তর্ভুক্তি প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে লিঙ্গ বৈষম্য দূর করার পথে বড় পদক্ষেপ।

অনুপ্রেরণা: হাজারো তরুণী যারা সেনাবাহিনীতে যোগ দিতে চায়, তাদের জন্য এটি এক শক্তিশালী বার্তা—“তোমরাও পারো।” 



5. বিশ্বব্যাংকের জিডিপি পূর্বাভাস

বিশ্বব্যাংক সম্প্রতি জানিয়েছে, ভারতের আগামী অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধি হবে প্রায় 6.3%—যা তাকে বিশ্বের দ্রুততম বর্ধনশীল বড় অর্থনীতির মর্যাদা বজায় রাখতে সাহায্য করবে। যদিও কিছু পূর্বাভাসে 6.8% পর্যন্ত সম্ভাবনার কথা বলা হয়েছে, বিশ্বব্যাংকের মূল রিপোর্টে 6.3% প্রবৃদ্ধির কথা স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়েছে।

🔍 পূর্বাভাসের পেছনের কারণ:

অবকাঠামো উন্নয়ন: রেল, সড়ক, বন্দর ও ডিজিটাল কানেক্টিভিটির ক্ষেত্রে বড় বিনিয়োগ।

প্রযুক্তি খাতে অগ্রগতি: AI, সাইবার নিরাপত্তা ও স্টার্টআপ ইকোসিস্টেমে প্রবৃদ্ধি।

ভোক্তা চাহিদা ও রপ্তানি: অভ্যন্তরীণ বাজারের শক্তিশালী চাহিদা এবং পরিষেবা রপ্তানিতে উত্থান।

মুদ্রানীতি ও রাজস্ব সংস্কার: RBI-এর সুদের হার হ্রাস এবং কর কাঠামোর সরলীকরণ।


বিশ্ব অর্থনীতির মন্দা ও বাণিজ্য বাধার মধ্যেও ভারতের এই স্থিতিশীল প্রবৃদ্ধি এক আশাব্যঞ্জক বার্তা। IMF-ও বলছে, ভারত ২০২৬ নাগাদ জাপানকে ছাড়িয়ে বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম অর্থনীতি হয়ে উঠতে পারে। 


6. টোকিও প্যারালিম্পিকে ভারতের সাফল্য

টোকিও ২০২০ প্যারালিম্পিকে ভারত ইতিহাস গড়েছে—মোট ১৯টি পদক, যার মধ্যে ৫টি স্বর্ণপদক। এটি ভারতের প্যারালিম্পিক ইতিহাসে সবচেয়ে সফল অভিযান হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।

🥇 স্বর্ণজয়ী খেলোয়াড়রা:

সুমিত আন্টিল — পুরুষদের জ্যাভলিন থ্রো (F64)

অবনী লেখারা — মহিলাদের ১০মিটার এয়ার রাইফেল শ্যুটিং (SH1)

মানীশ নারওয়াল — পুরুষদের ৫০মিটার পিস্তল শ্যুটিং (SH1)

প্রমোদ ভগত — পুরুষদের ব্যাডমিন্টন (SL3)

অবনী লেখারা — দ্বিতীয় পদক: মহিলাদের ৫০মিটার রাইফেল ৩ পজিশন (SH1)

এই সাফল্য শুধু পদকের সংখ্যা নয়—প্রতিটি পদকের পেছনে রয়েছে এক একটি সংগ্রামের গল্প, যেখানে প্রতিবন্ধকতাকে জয় করে উঠে এসেছে অদম্য মানসিক শক্তি, কঠোর পরিশ্রম, এবং দেশের প্রতি গভীর ভালোবাসা।

এই অর্জনের তাৎপর্য: মানসিক দৃঢ়তা: খেলোয়াড়দের আত্মবিশ্বাস ও সংকল্প বিশ্বকে দেখিয়েছে—শারীরিক প্রতিবন্ধকতা কখনো সাফল্যের বাধা নয়।

সমাজে বার্তা:  এই সাফল্য প্রতিবন্ধী মানুষদের প্রতি সমাজের দৃষ্টিভঙ্গি বদলাতে সাহায্য করেছে। 



7. অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়ের সম্মাননা

নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অভিজিৎ বিনায়ক বন্দ্যোপাধ্যায়-কে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় সম্মানসূচক Doctor of Letters (D.Litt) ডিগ্রি প্রদান করেছে, যা তাঁর দারিদ্র বিমোচনমূলক গবেষণা ও অর্থনৈতিক চিন্তাধারার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির এক অনন্য সংযোজন।

📌 সম্মাননার প্রেক্ষাপট:

i) তিনি ২০১৯ সালে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন “দারিদ্র বিমোচনে পরীক্ষামূলক পদ্ধতির প্রয়োগ” বিষয়ে গবেষণার জন্য।

ii) তাঁর প্রতিষ্ঠিত J-PAL (Poverty Action Lab) বিশ্বজুড়ে নীতিনির্ধারকদের জন্য তথ্যভিত্তিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহায়ক।

iii) কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বলেন, “অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায় আমাদের সেই বাঙালি চিন্তাবিদদের ধারায় পড়েন, যাঁরা নৈতিকতা ও সমতা নিয়ে অর্থনীতিকে নতুনভাবে ভাবতে শিখিয়েছেন”।

 

    অভিজিৎ তাঁর বক্তব্যে বলেন, “নিজ শহরের ১৬২ বছরের পুরনো এই বিদ্যাপীঠ থেকে সম্মান পাওয়া আমার জীবনের অন্যতম গর্বের মুহূর্ত”।

এই সম্মাননা শুধু একজন ব্যক্তির কৃতিত্ব নয়—একটি সমাজের চিন্তাশীলতা, মানবিকতা ও জ্ঞানচর্চার প্রতি শ্রদ্ধার প্রতিফলন। 



8. কাজিরাঙা জাতীয় উদ্যানে সংরক্ষণ কর্মসূচি

আসাম সরকার সম্প্রতি ৪৭,৩০৬.৩৩ হেক্টর (প্রায় ১,১৭,০০০ একর) জমিকে কাজিরাঙা জাতীয় উদ্যানের অংশ হিসেবে সংরক্ষণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এটি উদ্যানের ষষ্ঠ সম্প্রসারণ, যা শুধু গণ্ডার নয়—হাতি, বাঘ, জলমহিষ, হরিণ ও শতাধিক পাখির প্রজাতির জন্যও নিরাপদ আবাস গড়ে তুলবে।

📌 এই উদ্যোগের মূল দিকগুলো:

বনাঞ্চল সম্প্রসারণ: নতুন সংযুক্ত জমি মূলত নদীচর, ঘাসভূমি ও জলাভূমি, যা বন্যপ্রাণের বিচরণ ও প্রজননের জন্য আদর্শ।

গণ্ডার সংরক্ষণ: কাজিরাঙা বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে বড় একশৃঙ্গ গণ্ডারের আবাসস্থল, যেখানে প্রায় ২,৬১৩টি গণ্ডার রয়েছে।

বাঘের ঘনত্ব: প্রতি ১০০ বর্গকিমিতে প্রায় ৩৩টি বাঘ, যা ভারতের মধ্যে অন্যতম সর্বোচ্চ।

ইউনেস্কো স্বীকৃতি: কাজিরাঙা একটি UNESCO World Heritage Site, এবং এই সম্প্রসারণ তার আন্তর্জাতিক মর্যাদা আরও দৃঢ় করবে।


       এই পদক্ষেপ শুধু সংরক্ষণ নয়—একটি পরিবেশগত আন্দোলন, যেখানে সরকার, স্থানীয় জনগোষ্ঠী ও পর্যটন শিল্প একসঙ্গে কাজ করছে প্রকৃতি ও জীববৈচিত্র্য রক্ষায়। 



9. রাশিয়া-ভারতের যৌথ মিসাইল পরীক্ষা

সম্প্রতি ভারত ও রাশিয়ার যৌথ উদ্যোগে BrahMos-NG (Next Generation) সুপারসনিক ক্রুজ মিসাইলের পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণ সম্পন্ন হয়েছে। এটি BrahMos Aerospace-এর অধীনে তৈরি—a ৫০.৫% ভারতীয় ও ৪৯.৫% রাশিয়ান অংশীদারিত্বে গঠিত প্রতিরক্ষা সংস্থা।

🔍 BrahMos-NG-এর বৈশিষ্ট্য:

গতি: Mach 2.8 (প্রায় ৩,৪০০ কিমি/ঘণ্টা)

পাল্লা: ৪০০–৪৫০ কিমি, ভবিষ্যতে ৮০০ কিমি পর্যন্ত সম্প্রসারণের পরিকল্পনা

প্ল্যাটফর্ম: যুদ্ধবিমান (Tejas, Su-30MKI), জাহাজ, সাবমেরিন, ভূমি থেকে উৎক্ষেপণযোগ্য

আকার ও ওজন: আগের BrahMos-এর তুলনায় ছোট ও হালকা (১.৫ টন), ফলে আরও বেশি প্ল্যাটফর্মে ব্যবহারযোগ্য


দুই দেশের সহযোগিতা:

INRU প্রযুক্তি বিনিময় ও যৌথ উৎপাদন: Make-in-India কর্মসূচির আওতায় এই মিসাইল ভারতের মাটিতেই তৈরি হচ্ছে

রপ্তানি সম্ভাবনা: ২০২৫ সালের মধ্যে $৫ বিলিয়ন রপ্তানির লক্ষ্য, ইতিমধ্যে ফিলিপিন্সের সঙ্গে $৩৭৫ মিলিয়নের চুক্তি সম্পন্ন


       এই উৎক্ষেপণ শুধু প্রযুক্তিগত সাফল্য নয়—আন্তর্জাতিক প্রতিরক্ষা সহযোগিতার এক শক্তিশালী বার্তা, যেখানে ভারত ও রাশিয়া যৌথভাবে ভবিষ্যতের যুদ্ধাস্ত্র নির্মাণে নেতৃত্ব দিচ্ছে। 



10. গুগলের “AI For All” প্রকল্প

গুগল ভারতে চালু করেছে “AI For All”—একটি স্ব-শিক্ষণভিত্তিক অনলাইন কর্মসূচি, যার লক্ষ্য গ্রামীণ ও পিছিয়ে পড়া অঞ্চলের শিক্ষার্থীদের জন্য AI প্রযুক্তির মৌলিক ধারণা ও ব্যবহারযোগ্যতা সহজভাবে তুলে ধরা। এই কর্মসূচি ১১টি ভারতীয় ভাষায় উপলব্ধ, যাতে ভাষা কোনো বাধা না হয়ে দাঁড়ায়।


প্রকল্পের মূল বৈশিষ্ট্য:

AI Aware ও AI Appreciate নামে দুইটি ভাগে বিভক্ত, যা মোট ৪ ঘণ্টার মধ্যে সম্পন্ন করা যায়

ইন্টারঅ্যাকটিভ কুইজ ও ব্যাজ সিস্টেম, যা শিক্ষার্থীদের শেখার আগ্রহ বাড়ায়

ভিজ্যুয়ালি ইম্পেয়ার্ড শিক্ষার্থীদের জন্য টকব্যাক অ্যাপসের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ

AI Skills House ও Google Gemini-এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা বাস্তব AI টুল ব্যবহার শিখতে পারবে


এই প্রকল্প শুধু প্রযুক্তি শেখানো নয় - একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক ডিজিটাল ভবিষ্যতের দিকে পদক্ষেপ, যেখানে প্রত্যন্ত গ্রামের শিক্ষার্থীও AI-ভিত্তিক কর্মসংস্থানের জন্য প্রস্তুত হতে পারে। 

📚 25 আগস্ট এর Current Affairs দেখতে ক্লিক করুন
📚 অন্যান্য Current Affairs দেখতে ক্লিক করুন

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ